বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশ। এদেশের বিভিন্ন দিক থেকে ধীরে ধীরে উন্নতির দিকে যাচ্ছে। সামাজিক, রাজনৈতি্ অর্থনৈতিক প্রযুক্তিগত এবং কৃষিক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নতি সাধন হচ্ছে। তাই বলা বাংলাদেশের যে জেলায় এগিয়ে যাচ্ছে। তার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা। বাংলাদেশের সবচেয়ে ধনী ১০ টি জেলা সম্পর্কে সমস্ত তথ্য দেওয়া হল।
বাংলাদেশ একটি ছোট দেশ কিন্তু এর দেশের জনসংখ্যা অনেক বেশি। এজন্য এ জনসংখ্যা দেশের চাহিদা পূরণ করে বিদেশে গিয়ে বিভিন্ন কাজে নিয়োজিত। তারা বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে। এর থেকে সরকার আইকর পেয়ে থাকে। ফলে দেশের উন্নয়ন বৃদ্ধি পাচ্ছে। জনগণমন স্বাবলম্বী হচ্ছে তেমনি দেশ ও বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে।
বাংলাদেশ পাট শিল্প, তৈরি পোশাক শিল্প রপ্তানি করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে। কেননা বাংলাদেশের জনসংখ্যা বেশি এজন্য এদেশের মানুষের মজুরিও অনেক কম। তাই তৈরি পোশাক শিল্প বিদেশে রপ্তানি করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে।
বাংলাদেশ একটি নদীমাতৃক দেশ। এদেশে অসংখ্য নদী রয়েছে। নদীর পানি থেকে মানুষ চিংড়ি চাষ করে সেগুলো বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে। ফলে বাংলাদেশ দিন দিন উন্নয়নশীল দেশ হচ্ছে।
বাংলাদেশের ১০ টি জেলার তালিকা দেওয়া হলঃ
- ঢাকা জেলা
- নোয়াখালী জেলা
- সিলেট জেলা
- সিলেট জেলা
- কুমিল্লা জেলা
- হবিগঞ্জ জেলা
- মানিকগঞ্জ জেলা
- গাজীপুর জেলা
- নারায়ণগঞ্জ জেলা
- খুলনা জেলা
প্রত্যেকটি জেলার বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করা হলো।
ঢাকা জেলা
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা। এ জেলায় বিভিন্ন পেশাজীবী মানুষ বসবাস করে। ঢাকা জেলা বাংলাদেশের অন্যতম ধনী জেলা। ঢাকা জেলা বাংলাদেশের মধ্যবর্তী বিভাগের একটি প্রশাসনিক এলাকা। এই জেলা বাংলাদেশের সাধারণ জনগণের একমাত্র আয়ের উৎস।
বাংলাদেশে এমন কোন সুবিধা নেই যে সুবিধাগুলো ঢাকায় পাওয়া যায় না। বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থান থেকে মানুষ কাজ করতে আসে। আধুনিক সজ্জিত ঢাকা জেলা। অর্থনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে ঢাকা জেলা বাংলাদেশের সকল জেলাকে ছড়িয়ে গেছে।
এ জেলায় খুব কম দরিদ্র মানুষ আছে। ঢাকা জেলার অধিকাংশ মানুষ ধনী। এছাড়া ঢাকা জেলায় আরো অনেক আধুনিক স্থাপত্য রয়েছে। যেমন জাতীয় সংসদ ভবন, বাংলাদেশ ব্যাংক ভবন বসুন্ধরা সিটি যমুনা ফিউচার পার্ক ইত্যাদি।
নোয়াখালী জেলা
বাংলাদেশের ধনী জেলার মধ্য নোয়াখালী জেলার স্থান দুই নম্বরে। নোয়াখালী জেলা দক্ষিণ-পূর্ব বাংলাদেশের একটি জেলা। চট্টগ্রাম বিভাগে অবস্থিত। নোয়াখালী জেলা ১৯২১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। নোয়াখালী জেলার পূর্ব নাম ছিল হালুয়া। ১৯৬৮ সালে নোয়াখালী জেলা হিসেবে নামকরণ করা হয়।
নোয়াখালী জেলা অর্থনৈতিক ভাবে শক্তিশালী জেলা। বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নোয়াখালী জেলার অর্থনীতি মূলত কৃষিনির্ভর। আঞ্চলিক শতকরা ৪০ ভাগ কৃষি খাত থেকে। নোয়াখালী জেলা শতকরা ৮০ জন মানুষ কৃষিকাজ।
কৃষি প্রধানত মাছ চাষ ও ফসল সংগ্রহের সাথে জড়িত। মূলত নোয়াখালী জেলা থেকে মানুষ কাজের জন্য দেশ-বিদেশের বিভিন্ন স্থানে ভ্রমণ করে। এই জেলা থেকে বহু মানুষ মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কাজ করছেন। এটাও বলা যেতে পারে যে, নোয়াখালী জেলা বাংলাদেশের উন্নত প্রধান জেলা।
নোয়াখালী জেলার অন্যতম আকর্ষণীয় মেঘনা নদী, বাংলাদেশের বৃহত্তম নদী পরিচিত, নোয়াখালী জেলায় অবস্থিত। নোয়াখালী জেলার যোগাযোগ ব্যবস্থা খুবই ভালো।
ঢাকা থেকে সরাসরি একটি মহাসড়ক এবং চট্টগ্রাম থেকে নোয়াখালী যাওয়ার রাস্তা রয়েছে। যা যোগাযোগকে খুবই সহজ করে তোলে। এছাড়াও নোয়াখালী জেলায় অনেক দর্শনীয় স্থান রয়েছে। আপনি যদি ভ্রমণ করতে চান, তাহলে নোয়াখালী ভ্রমণ করতে পারেন।
সিলেট জেলা
বাংলাদেশের ধনী জেলার মধ্যে সিলেট জেলায় অবস্থান তিন নম্বরে। সিলেট জেলা বাংলাদেশের একটি উত্তর-পূর্বাঞ্চলের এলাকা। এটা সিলেট বিভাগ নিয়ে গঠিত একটি জেলা। সিলেট জেলা বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বে অবস্থিত একটি প্রাচীন শহর।
জেলায় প্রচুর আকর্ষণীয় স্থান এবং প্রাকৃতিক সম্পদ রয়েছে। জেলায় প্রচুর বন খনি সম্পদ এবং প্রাকৃতিক সম্পদ রয়েছে।সর্বক্ষেত্রে এই জেলাকে বলা হয় বাংলাদেশের অন্যতম আকর্ষণীয় জেলা এবং বিশ্বের দ্বিতীয় লন্ডন।
সিলেটের অধিকাংশ মানুষ বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে বাস করে। প্রতি মাসে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা এবং দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। সিলেট জেলা প্রাকৃতিকভাবে যেমন সুন্দর তেমনি ছিলেন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি সিলেট ভ্রমন করতে চান তাহলে দেখতে পারেন সিলেট জেলা কত সুন্দর।
সমস্ত প্রাকৃতিক দৃশ্য অবশ্যই আপনার মনকে মোহিত করবে। প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে বহু মানুষ সিলেট জেলা ভ্রমণ করতে আসেন। এত সুন্দর সিলেট জেলা এবং প্রাকৃতিক সম্পদে পরিপূর্ণ থাকে যাকে বলে বাংলাদেশের আত্তাধিক জেলা ।
চট্টগ্রাম জেলা
অর্থনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে চট্টগ্রাম জেলার অবস্থান বাংলাদেশের চার নম্বরে। চট্টগ্রাম জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বে অবস্থিত চট্টগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক এলাকা। পাহাড়ি সমুদ্রের উপত্যাকায় বন উজাড়ের কারণে চট্টগ্রামের মত অন্য কোন ভৌগলিক দৃশ্য নেই।
অর্থনৈতিকভাবে চট্টগ্রাম জেলা এতদূর এগিয়ে গিয়ে যে বাংলাদেশের অন্য কোন জেলা এত দ্রুত অগ্রসর হয়নি। এ কারণে চট্টগ্রামকে বাংলাদেশের বাণিজ্যিক রাজধানী বলা হয়। বাংলাদেশ রপ্তানি প্রায় শতকরা ৭৫ ভাগ কাজ হয় চট্টগ্রামে পোর্ট রাস্তার মাধ্যমে। রাজস্ব আয় চট্টগ্রাম জেলার ভূমিকা অপরিসীম।
দেশের শতকরা ৬০ ভাগ আছে চট্টগ্রাম জেলা থেকে। চট্টগ্রাম ই পি জেড চট্টগ্রামে পাহাড় ৪৫৩
একর জমির উপর নির্মিত ১৯৮৩ সালে বাংলাদেশের প্রথম বাণিজ্যিক রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা হিসেবে পরিচিত চট্টগ্রাম জেলা। এটা সমুদ্র বন্দর থেকে তিন কিলোমিটার এবং শাহ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে এক কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।
বর্তমানে এটি চট্টগাম শিল্পপার্ক নামে পরিচিত। চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর পৃথিবীর একমাত্র সমুদ্র বন্দর। চট্টগ্রাম জেলার প্রাকৃতিক ও অর্থনৈতিক দিক থেকে এগিয়ে আছে। আপনার যদি অবসর সময় থাকে তবে আপনি একটি সফরের সাথে চট্টগ্রাম জেলায় সৌন্দর্য করতে পারেন।
কুমিল্লা জেলা
কুমিল্লা জেলা বাংলাদেশের ধনী জেলার মধ্যে পাঁচ নম্বরে অবস্থিত রয়েছে। কুমিল্লা জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব অবস্থিত চট্টগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক এলাকা।এটি কাপড় রসমালাইয়ের জন্য বিখ্যাত।শিক্ষা শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতির পাদপীঠ কুমিল্লা প্রাচীন ঐতিহ্য সমৃদ্ধ জেলা হিসেবে উপমহাদেশে সুপরিচিত। কুমিল্লার খাদি শিল্প, তাঁত শিল্প এগুলোর জন্য বিখ্যাত।
কুমিল্লা জেলা অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয় কৃষির মাধ্যমে। বাংলাদেশ একটি কৃষি প্রধান দেশ।শতকরা ৭০ জুন মানুষ কৃষিকাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে। কৃষি কাজের মাধ্যমে উন্নয়ন প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখতে তারা দিন দিন কঠিন পরিশ্রম করছে কৃষকেরা।
কুমিল্লা জেলার প্রায় ১১ শতাংশ মানুষ ব্যবসার সাথে জড়িত এবং জেলা দুটি শিল্প শহর রয়েছে। এছাড়াও কুমিল্লা জেলার প্রাকৃতিক দৃশ্য খুবই সুন্দর।
হবিগঞ্জ জেলা
বাংলাদেশের ধনী জেলার মধ্য হবিগঞ্জ জেলার স্থান ষষ্ঠ। হবিগঞ্জ জেলা বাংলাদেশ উত্তর পূর্বে অবস্থিত সিলেট বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। ১৯৮৪ সালে এটি হবিগঞ্জ জেলায় রূপান্তরিত হয়।এর আগে ১৮৭৪ সাল থেকে হবিগঞ্জ মহকুমা সিলেট জেলার অন্তর্ভুক্ত ছিল। হবিগঞ্জ জেলার উত্তরে সুনামগঞ্জ ও সিলেট জেলা। দক্ষিণ ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য, পূর্বে মৌলভীবাজার জেলা।
এছাড়াও সে জেলায় মানুষের আচরণ খুবই প্রশংসনীয়। বাংলাদেশ ব্রিহত্তম গ্রাম বানিয়াচং হবিগঞ্জ জেলার অন্তর্গত।
মানিকগঞ্জ জেলা
মানিকগঞ্জ জেলা বাংলাদেশের ধনী জেলার সাত নম্বরে। মানিকগঞ্জ জেলা বাংলাদেশের মধ্যবর্তী ঢাকা বিভাগের একটি প্রশাসনিক এলাকা।বাংলার মধ্য-ভার্টি অন্তর্ভুক্ত মানিকগঞ্জ জেলার ভূ-ভাগ নদীবাহিত পলি দ্বারা গঠিত। বিশেষত পদ্মা, গঙ্গা, ইছামতি, করতোয়া, বোরা সাগর তিস্তা ও ব্রক্ষপুত্র প্রভৃতি নদনদী অঞ্চলের ভূমি গঠনে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর এই জেলা।
সবুজ শস্য শ্যামল। রাশি রাশি ব্রাজিল আর দূর দিগন্তে দৃষ্টির সীমানায় আকাশের নীলিমায় নিয়ে গাজীখালী ধলেশ্বরী। ধলেশ্বরী ভোরের আকাশের উদীয়মান সূর্যের রুপ মোহনীয়। এমন অপরূপ রূপের জেলা মানিকগঞ্জ।শাশ্বত এই জেলা বাংলাদেশের অন্যান্য জেলার তুলনায় ক্রমান্বয়ে এগিয়ে। এই জেলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য খুবই মনমুগ্ধকর। এই জেলার দর্শনীয় স্থান রয়েছে।
আরিচা ঘাট জেলার অন্যতম দর্শনীয় স্থান। যেখানে যমুনা সেতুর আগে ফেরি দিয়ে যানবাহন পার হয়েছিল।
গাজীপুর জেলা
ক্ষুদ্র ও মাঝারি ওভারি শিল্প-কারখানাসহ দেশের তৈরি পোশাক শিল্পের বিরাট অংশ গাজীপুর। এই জেলায় অনেক শিক্ষা প্রতিষ্টান আছে যে কারণে শিক্ষা ক্ষেত্রে ও জেলা এগিয়ে আছে। এই জেলায় অনেক শিল্প কারখানা রয়েছে। যা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।
গাজীপুর জেলায় সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা রয়েছে যা মানুষের ভ্রমণ এবং একে অপরের সাথে যোগাযোগ করার সহজ করা সহজ করে তোলে। এইযেল অনেক শিল্প কারখানা রয়েছে। এই জেলা অর্থনৈতিকভাবে বাংলাদেশের অনেক অবদান রাখে।
নারায়ণগঞ্জ জেলা
বর্তমান তথ্য অনুযায়ী, নারায়ণগঞ্জ জেলায় বাংলাদেশের ধনী জেলার মধ্য নবম স্থানে। নারায়ণগঞ্জ জেলা বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন এলাকায় যা ঢাকায় অবস্থিত।এ জেলা অত্যন্ত প্রাচীন এবং প্রসিদ্ধ অঞ্চল ঢাকার একটি প্রশাসনিক এলাকা। সোনালী আঁশ পাঠের জন্য বিখ্যাত। শীতলক্ষ্যা নদীর পাড়ে অবস্থিত একটি বিখ্যাত নদী বন্দর। দেশের সবচেয়ে ছোট ভোলা।
এই জেলা সোনালী আঁশ পাঠের জন্য বিখ্যাত। আমরা জানি পাট রপ্তানির জন্য বাংলাদেশের প্রধান পণ্য। পাঠের অধিকাংশ নারায়ণগঞ্জ জেলায় উৎপাদিত হয়। তাই বর্ধিত ভাবে বলা যেতে পারে যে নারায়ণগঞ্জ জেলা অন্যান্য জেলা থেকে পণ্য রপ্তানির জন্য অন্যতম জেলা।
এই জেলাটি শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে অবস্থিত। নারায়ণগঞ্জ অনেক বিখ্যাত বড় পোশাক রয়েছে। পোশাক শিল্প কে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। এ জেলার যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত হয়েছে। রাজধানী ঢাকা থেকে সহজেই যোগাযোগ করা যায়।
বাংলাদেশের ধনী জেলার মধ্য খুলনা জেলা দশম স্থানে রয়েছে। খুলনা জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত একটি প্রশাসনিক এলাকা। খুলনা জেলা দিন দিন উন্নতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। একদিন এটা উপরের স্থান দখল করবে।খুলনা জেলার উত্তরে যশোর নড়াইল জেলা, দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর, পূর্বে বাগেরহাট জেল্ এবং পশ্চিমে সাতক্ষীরা জেলা। এর আয়তন ৪৩৯৪.৪৫ কিলোমিটার।
ক্রিয়া প্রতিযোগিতা দিক থেকে খুলনা জেলা অনেক এগিয়ে খুলনা জেলার বিভিন্ন এলাকায় মানুষের মুখে মুখে ছড়িয়ে আছে অনেক কিংবদন্তি। সংগৃহীত কিছুসংখ্যক কিংবদন্তি হচ্ছে- বনবিবি, ভূতের বাড়ি ডাকাতের বাড়ি নদীর নাম রূপসা, আলম শাহ ফকির। ঐতিহাসিক স্থানে ভ্রমণ করলে সব দৃশ্য উপভোগ করতে পারবেন।
এছাড়া ও খুলনায় সুন্দরবন অবস্থিত। সুন্দরবন থেকে কাট ফলমূল বিভিন্ন জিনিস সরবরাহ করা হয় । সুন্দরবন থেকে মধু সংগ্রহ করা হয়।
সুতরাং বলা যায় যে বাংলাদেশের সবচেয়ে ১০ টা ধনী জেলা সমগ্র তথ্য এখানে রয়েছে। আশা করি আপনার জন্য সহায়ক হবে। অনুগ্রহ করে এই নিবন্ধটি আপনার বন্ধুর সাথে শেয়ার করুন এবং তাদের এটি পড়তে সাহায্য করুন। আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশ সবচেয়ে সেরা ১০ টি সিমেন্ট কোম্পানি-2021